বাংলাদেশে উপকূলে আঘাত হাঁটে যাচ্ছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং গভীর নিম্নচাপটি মধ্যরাতে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ঝড় সতর্কীকরণে জানিয়েছে সোমবার মধ্যরাতে উপকূল অতিক্রম করতে পারে সিত্রাং দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এই বিস্তারিত তথ্য জানা যায়। দুর্যোগ পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এনামুল রহমান জানিয়েছেন ঘূর্ণিঝড় আঘাত হাঁটে বলে এর জন্য সকল কিছুর ব্যবস্থাপনা আশ্রয় কেন্দ্র গবাদি পশুর জায়গা শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করেছে সরকার। ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা করার জন্য আমাদের সকল তথ্য বিস্তারিত মানবিক সেবায় কাজ করে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে পুলিশ ও অন্যান্য সকল ধরণের সেনাবাহিনীর যে কোনো পরিস্থিতিতে মোকাবেলা করতে পারে সেজন্য সবাইকে সচেতন থাকার বিশেষ সংকেত প্রকাশ করা হয়েছে।
সিত্রাং সাইক্লোনঃ
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং সকল জেলাতে প্রভাব পড়েছে যেমন পায়রা সমুদ্রবন্দরে বসবাসরত সকল ধরণের পেশার মানুষ নিয়োজিত থাকার কারণে অনেকে তাদের এসব দিক বিবেচনা করে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা করবে তাতে তারা স্থানীয় আশ্রয় কেন্দ্রতে আশ্রয় নিবে না। সিত্রাং ঘূর্ণিঝড় বঙ্গপসাগর এখন উত্তাপ সাগর সংলগ্ন জনপদ থেমে থেমে বাংলাদেশে সকল জেলাতে সোমবার সকাল থেকে বৃস্টি শুরু হয়েছে একটানা বৃস্টি হওয়ার পর মাঝেমধ্যে ঘূর্ণিঝড়ের বাতাস এসে প্রভাবিত করেছে।
এতে করে যত সময় যাচ্ছে সাইক্লোন সিত্রাং ভয়ংকর আকারে রূপ ধারণ করেছে এর মধ্যে বরিশাল খুলনা চট্টগ্রাম রংপুর উপকূলীয় এলাকায় প্রাথমিক সতর্কতা সংকেত দিতে বলা হয়েছে। বিকেল থেকে কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে জানা যায় যে বিশেষ করে প্রায় বিভিন্ন সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং সন্ধ্যার পর থেকে উপকূলীয় এলাকায় কঠিন রূপ ধারণ করবে এতে ভয় পাবার কিছু নেই সবাইকে একটু খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে কেউ আহত না হয় সেই দিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।
জেলার ক্ষতিঃ
বাগেরহাট উপকুলীয় কিছু কিছু ঘর বাড়ি গাছ উপরে পরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এছাড়া বিদ্যুতের খুঁটি উপরে পড়েছে যার ফলে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বাগেরহাটে যে উপকূলীয় এলাকায় গতকাল থেকে মুষলধারে বৃস্টি ছিল বেশ কিছু এলাকায় কিন্তু বৃষ্টির পানি জমে বাহেরহাট মানুষের ব্যাপকভাবে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখন পর্যন্ত কিছু কিছু এলাকায় পানি নামতে শুরু করেছে সড়ক এবং বিভিন্ন বাড়ি ঘরের উপরে গাছপালা পরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং এখানে সড়ক যাতায়াত ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আপাতত সড়কের রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে।
পানিতে নিম্নচাপ রয়েছে এলাকার বিভিন্ন জায়গাতে গেলে জেলা যায় কৃষকের জমি ঘূর্ণিঝড়ের বাতাসের চাপের কারণে অনেকের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে এবং আবার অনেকের মোতে প্রকাশ পায় কেউ কেউ আবার শাকসবজির বাগান মাটির সাথে মিশে গেছে তাদের ব্যাপক হরে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এখন তারা স্থানীয় প্রকল্পের কাছে গিয়ে আবেদন করে ঘূর্ণিঝড় এর প্রভাবের কারণে তাদের বর্তমান সময়ে বেঁচে থাকা অনেক কষ্টের।
তাই তাদের অধিকার ঘর বাড়ির পাশাপাশি তাদের পথ একটু সুযোগ করে দেওয়া এতে করে তাদের আর্থিক সচ্ছলতা বজায় রেখে পুষিয়ে নিতে সক্ষম হবে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ক্ষতিগ্রস্তদের। বাগেরহাট এলাকার ঘূর্ণিঝড়ের কারণে আশ্রয় কেন্দ্রতে জায়গা নিয়েছিল সত্তর হাজার মানুষ। এবং বেশ কিছু গাছপালা ঘর বাড়ির উপরে পরে যাওয়ায় স্থানীয় মানুষ আশঙ্কায় আছে। তবে বেশ কিছু ক্ষয়ক্ষতির সন্ধান বাগেরহাটে পাওয়া যায় নি।
